অভিমানী পাহাড়
বেঞ্জিন বেঞ্জয়েট
ঝর্ণাকে ভালোবাসা'ই আমার কাল হয়ে দাঁড়ালো ,
আমার সাথে পাহাড় সেই যে রাগ করলো ... !
আর ফিরেও একবার চাইলো না ।
আমি ছিলাম 'ও'দ্বীপের বাসিন্দা ।
কালে কালে ঝর্ণার সোহাগ পেয়ে পেয়ে
মনটা নিতান্তই গলে বালিকার সাথে একাকার ।
মনটাকে বুঝাতে পারিনা আর কিছুতেই ।
আবেগের গতি রোধ করতে না পেরেই
জলীয় বাষ্প আর ধূলিকণার সাথে মিশে
হিমালয়ের দিকে ছুটে চললুম ।
মনে একটাই আশা আমি ঝর্ণার সাথে দেখা করবো ।
মনের সব ইচ্ছের কথা , আবেগের কথা জানাবো ।
গেলুমও তাই ।
কে জানে পাহাড় রাগ করবে । পাহাড়ের গা ছুঁয়ে
একবার জিজ্ঞেস করলুম ...'তুমি কেমন আছো' ?
পাহাড় কোন জবাব দিলো না ।
তার কাছেই জিজ্ঞেস করলুম ' ঝর্ণা কেমন আছে' ?
বড় হিংসুটে পাহাড় । ঝর্ণার কথা জিজ্ঞেস করতেই
আমার পায়ে কঙ্কর নিক্ষেপ করলো ।
গিরীশের সাথে যুক্তি করে আমাকে তাড়ানোর জন্য
বড় ব্যাকুল হয়ে গেলো ।
কত কি তাণ্ডব শুরু করলো !
ওদিকে আর নজর না দিয়ে চলে গেলুম ঝর্ণার কাছে ।
ঝর্ণার সাথে মর্দন করে গালে একটা চুমু দিতেই
শুরু হল সাইক্লোন । আমিও কম বলে ছাড়িনি ।
সেইদিন বল'টা সহসায় যেন দ্বিগুণ হয়েছিল ।
শেষে ফলাফল হল ... পাহাড় সেই থেকে কারো সাথে
কথাও বলেনা , কারো সাথে মিশেও না ।
হয়তোবা সে বড় অভিমানী অথবা বড় হিংসুটে ।
আমি তার ওরকম স্বভাব দেখেই বিপরীতধর্মী হয়েছি ।
দুনিয়ার এপার ওপার সব সাগরের সাথে মিশে
একাকার হয়ে থাকি আর উৎফুল্ল দেখাই পাহাড়কে ।
দিনে দিনে তার হিংসার মাত্রা আরও বেড়ে
দ্বিগুণ থেকে ত্রিগুণ ... মাঝে মাঝে দেখি পঞ্চগুণেও ।
আমার সাথে পাহাড় সেই যে রাগ করলো ... !
আর ফিরেও একবার চাইলো না ।
আমি ছিলাম 'ও'দ্বীপের বাসিন্দা ।
কালে কালে ঝর্ণার সোহাগ পেয়ে পেয়ে
মনটা নিতান্তই গলে বালিকার সাথে একাকার ।
মনটাকে বুঝাতে পারিনা আর কিছুতেই ।
আবেগের গতি রোধ করতে না পেরেই
জলীয় বাষ্প আর ধূলিকণার সাথে মিশে
হিমালয়ের দিকে ছুটে চললুম ।
মনে একটাই আশা আমি ঝর্ণার সাথে দেখা করবো ।
মনের সব ইচ্ছের কথা , আবেগের কথা জানাবো ।
গেলুমও তাই ।
কে জানে পাহাড় রাগ করবে । পাহাড়ের গা ছুঁয়ে
একবার জিজ্ঞেস করলুম ...'তুমি কেমন আছো' ?
পাহাড় কোন জবাব দিলো না ।
তার কাছেই জিজ্ঞেস করলুম ' ঝর্ণা কেমন আছে' ?
বড় হিংসুটে পাহাড় । ঝর্ণার কথা জিজ্ঞেস করতেই
আমার পায়ে কঙ্কর নিক্ষেপ করলো ।
গিরীশের সাথে যুক্তি করে আমাকে তাড়ানোর জন্য
বড় ব্যাকুল হয়ে গেলো ।
কত কি তাণ্ডব শুরু করলো !
ওদিকে আর নজর না দিয়ে চলে গেলুম ঝর্ণার কাছে ।
ঝর্ণার সাথে মর্দন করে গালে একটা চুমু দিতেই
শুরু হল সাইক্লোন । আমিও কম বলে ছাড়িনি ।
সেইদিন বল'টা সহসায় যেন দ্বিগুণ হয়েছিল ।
শেষে ফলাফল হল ... পাহাড় সেই থেকে কারো সাথে
কথাও বলেনা , কারো সাথে মিশেও না ।
হয়তোবা সে বড় অভিমানী অথবা বড় হিংসুটে ।
আমি তার ওরকম স্বভাব দেখেই বিপরীতধর্মী হয়েছি ।
দুনিয়ার এপার ওপার সব সাগরের সাথে মিশে
একাকার হয়ে থাকি আর উৎফুল্ল দেখাই পাহাড়কে ।
দিনে দিনে তার হিংসার মাত্রা আরও বেড়ে
দ্বিগুণ থেকে ত্রিগুণ ... মাঝে মাঝে দেখি পঞ্চগুণেও ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন